খাবার-দাবারে অনেকেরই বাছবিছার নেই।
পছন্দের খাবার সামনে পেলে কেউ কেউ বেমালুম ভুলে যান যে, শরীর দিন দিন
মুটিয়ে যাচ্ছে। অন্য কিছুর সঙ্গে আপোস করলেও, অনেকে আবার খাবারের সঙ্গে তা
করতে রাজি নন। তাদের কাছে, পেটের শান্তিই, মনের শান্তি।
এর ফলে ৩০ পেরোতে না পেরোতেই কারও কারও ভুড়ি আর বাধ মানতে চায় না। সেই ভুড়ি ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে। আর একবার ভুড়ি হয়ে গেলে সেটা পোষ মানানো বেশ কঠিন কাজ।
এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রোজ জিমে গিয়ে ট্রেডমিলে হাঁটার সময় পান না অনেকেই। আর দৌড় বা বাসায় বসে ব্যায়াম করে ঘাম ঝরানোর সময়ই বা কোথায়।
তাদের জন্য এ দাওয়াই। রাতে অতিরিক্ত ১০ মিনিট সময় দিয়ে বানিয়ে ফেলুন এক গ্লাস পানীয়। রোজ ঘুমনোর আগে এই পানীয় খেলেই বাজিমাত। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে এমনটাই জানা গেছে।
যেভাবে বানাবেন এই পানীয়: একটি শশা, পাতিলেবু, আদাবাটা ও পার্সলে পাতা নিনি। এরপর একটি বেলেন্ডারে সব মিশিয়ে জুস বানিয়ে নিন। রোজ রাতে ঘুমানোর আগে পান করুন এই পানীয়।
ভুড়ি কমানো ছাড়াও ডায়বেটিস, হাইপারটেনশন, হার্টের অসুখেও কাজে দেবে এই পানীয়। খাবার হজমেও সহায়ক এটি।
এর ফলে ৩০ পেরোতে না পেরোতেই কারও কারও ভুড়ি আর বাধ মানতে চায় না। সেই ভুড়ি ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে। আর একবার ভুড়ি হয়ে গেলে সেটা পোষ মানানো বেশ কঠিন কাজ।
এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে রোজ জিমে গিয়ে ট্রেডমিলে হাঁটার সময় পান না অনেকেই। আর দৌড় বা বাসায় বসে ব্যায়াম করে ঘাম ঝরানোর সময়ই বা কোথায়।
তাদের জন্য এ দাওয়াই। রাতে অতিরিক্ত ১০ মিনিট সময় দিয়ে বানিয়ে ফেলুন এক গ্লাস পানীয়। রোজ ঘুমনোর আগে এই পানীয় খেলেই বাজিমাত। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে এমনটাই জানা গেছে।
যেভাবে বানাবেন এই পানীয়: একটি শশা, পাতিলেবু, আদাবাটা ও পার্সলে পাতা নিনি। এরপর একটি বেলেন্ডারে সব মিশিয়ে জুস বানিয়ে নিন। রোজ রাতে ঘুমানোর আগে পান করুন এই পানীয়।
ভুড়ি কমানো ছাড়াও ডায়বেটিস, হাইপারটেনশন, হার্টের অসুখেও কাজে দেবে এই পানীয়। খাবার হজমেও সহায়ক এটি।
সূত্র: জিনিউজ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন