টুকটাক ইংরেজিতে কথা বলতে পারলেও আমাদের অনেকেরই লেখার অবস্থা নড়বড়ে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার খাতায় লেখালেখি থেকে শুরু করে গবেষণাপত্র,
ভিনদেশে ফেলোশিপ বা বৃত্তির জন্য আবেদনপত্র, ‘স্টেটমেন্ট অব পারপাস’সহ অনেক
লেখাই ঠিক মানসম্পন্ন হয় না। দুর্বল বাক্যগঠন আর অসামঞ্জস্যপূর্ণ ভাষারীতি
আমাদের পিছিয়ে দেয়। ইংরেজিতে প্রাঞ্জল আর সাবলীল লেখালেখির উপায় নিয়ে কথা
হলো একটি আন্তর্জাতিক অর্থ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত নাবিরা রহমানের
সঙ্গে। তিনি ২০১৪ সালে জাতিসংঘের ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কাউন্সিল ইয়ুথ
ফোরাম সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। বললেন, কীভাবে ইংরেজি
লেখায় প্রাঞ্জলতা আনা যায়।
নিয়মিত লিখুন, প্রতিদিন অন্তত ৩০০ শব্দ
নিয়মিত ইংরেজিতে লেখা হয় না বলেই আমরা অনেকে ইংরেজি লিখতে ভয় পাই। এই দুর্বলতা কাটানোর প্রথম এবং সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো প্রতিদিন লেখা। নিয়ম করে প্রতিদিন অন্তত ৩০০ শব্দে কিছু না কিছু লিখুন। যেকোনো বিষয়ে সকালে কিংবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে লিখে ফেলুন। প্রথম দিকে লেখালেখির শুরুতে হয়তো কিছুটা জড়তা থাকবে। টানা ১০ দিন লিখুন, দেখবেন ধীরে ধীরে এই জড়তা কেটে গেছে।
ব্যাকরণে মনোযোগ দিন
ইংরেজিতে লেখালেখির সময় প্রথম থেকেই ব্যাকরণে মনোযোগ দিন। দুর্বল ব্যাকরণ-জ্ঞান অনেক সাবলীল লেখাকেও দুর্বোধ্য করে দেয়। প্রতিদিন ইংরেজি ব্যাকরণের দুই থেকে তিনটি নিয়ম আত্মস্থ করতে চেষ্টা করুন। উদাহরণসহ বুঝে ব্যাকরণ পড়ুন, মুখস্থ করবেন না। একটি ভালো ইংরেজি ব্যাকরণ বইকে ‘রেফারেন্স’ হিসেবে কাজে লাগাতে পারেন।
নিয়মিত ইংরেজি পত্রিকা পড়ুন
বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনার বাইরে ইংরেজি দৈনিক পড়ার অভ্যাস করুন। পত্রিকা পড়ার অভ্যাস যেমন আপনার বুদ্ধিবৃত্তিক দক্ষতা বাড়াবে, তেমনি লেখালেখির জন্য অনেক নতুন নতুন বিষয় খুঁজে পাবেন। প্রথম দিকে হয়তো অনেক শব্দের অর্থ বুঝবেন না, বুঝতে সময় লাগবে। টানা দুই সপ্তাহ পড়ুন, দেখবেন এরপর ব্যাপারটা আয়ত্তে এসে যাবে। দু-একটা শব্দের অর্থ না জানলেও বাক্যের ভাবার্থটা আপনি ধরতে পারবেন। নিয়মিত পাঠাভ্যাস আপনার লেখার ওপর ধীরে ধীরে প্রভাব ফেলবে।
বিষয়ভিত্তিক সাময়িকী-নিবন্ধ পড়ুন
টাইম ম্যাগাজিন, রিডার্স ডাইজেস্ট, দ্য ইকোনমিস্টসহ স্বনামধন্য ইংরেজি ম্যাগাজিন বা জার্নালে আপনার পছন্দসই নিবন্ধ পড়ার অভ্যাস করুন। ম্যাগাজিনগুলোতে যে ঢঙে লেখা হয়, তা নিজের লেখার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করুন। টানা চার সপ্তাহ এমন অভ্যাস করলে নিজের লেখার মধ্যে কী কী পরিবর্তন আসছে, তা নিজেই টের পাবেন।
স্রেফ লেখার জন্য লেখা নয়
দিস্তাভরা কাগজে লিখলেন, আর কী ভুলভ্রান্তি হলো, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করলেন না, তাহলে হবে না। ভুলগুলো থেকেই যাবে। এ ক্ষেত্রে প্রতিদিন যা লিখছেন, তা ভালো ইংরেজি জানেন-বোঝেন, এমন কাউকে পড়ার অনুরোধ করতে পারেন। তাঁর কাছ থেকে মতামত নিয়ে কী কী দুর্বলতা ও ভুল আছে, তা শুধরে নিন। যদি এমন কাউকে না পান, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের শিক্ষককে অনুরোধ করতে পারেন। কী কী ভুল হচ্ছে, সেদিকে খেয়াল রাখুন, ভুল শুধরানোর চেষ্টা করুন। writeandimprove.com ওয়েবসাইট থেকে উন্মুক্ত লেখালেখির চর্চা ও কী ভুল হচ্ছে, তা জানার চেষ্টা করতে পারেন।
শব্দভান্ডার বিস্তৃত করুন
আমরা লেখালেখির ক্ষেত্রে খুব প্রচলিত শব্দগুলো ব্যবহার করি। ইংরেজিতে সাবলীল লেখালেখির জন্য বহুমাত্রিক শব্দ ব্যবহারের দিকে মনোযোগী হোন। একই বাক্য বা একই গঠনের বাক্য বারবার না লিখে শব্দের বৈচিত্র্য ব্যবহার করে খুব ছোট ও সংক্ষিপ্ত লেখাকেও আকর্ষণীয় করে তোলা যায়। প্রতিদিন চেষ্টা করুন নতুন পাঁচ থেকে আটটি শব্দ আত্মস্থ করতে। শুরুতেই জিআরই-জিম্যাট পরীক্ষার শব্দভান্ডারগুলো না শিখে ইন্টারনেট থেকে কার্যকর শব্দগুলো খুঁজে নিন। টানা দুই মাস শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ করার পেছনে সময় দিন। যে শব্দগুলো শিখবেন, তা সকালে ঠিক করে নিন, সারা দিন মনে মনে তা স্মরণ করুন। কয়েকবার সেই শব্দগুলো লিখলে মনে রাখা সহজ হবে।
সুন্দর বাক্য লেখা শিখুন, ভিন্নতা তৈরি করুন
উচ্চশিক্ষার জন্য আবেদনপত্র, স্টেটমেন্ট অব পারপাসসহ বিভিন্ন থিসিস পেপার ও অ্যাসাইনমেন্ট লেখার জন্য সুন্দর বাক্য লেখার অভ্যাস করুন। ইন্টারনেট ঘেঁটে এমন কিছু উদাহরণ (টেমপ্লেট) দেখে বাক্যগঠনরীতি শিখতে পারেন। একই বাক্যকে নানাভাবে লেখার চর্চা করুন। এভাবে ছয় সপ্তাহ অভ্যাস করুন, দেখবেন লেখালেখিতে পরিবর্তন এসে গেছে। owl.english.purdue.edu ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন বাক্যগঠনরীতি সম্পর্কে ধারণা পাবেন।
অনুসরণ করুন, অনুধাবন করুন
আপনি যে লেখকের লেখা পছন্দ করেন, তাঁকে অনুসরণ করে লেখালেখির চর্চা করুন। সেই লেখকের ভাবনাকে অনুধাবন করার চেষ্টা করুন। যতক্ষণ নিজের লেখাটা মনঃপূত না হচ্ছে, ততক্ষণ চর্চা চালিয়ে যান। কোনো কিছু লেখার আগে কী লিখবেন, তার একটি মানচিত্র মাথায় সাজিয়ে নিন। সেইভাবে ভাগ ভাগ করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লেখার অভ্যাস রপ্ত করুন।
প্রতিদিন যা শিখছেন, প্রতিদিনই তা চর্চা করুন
যা শিখছেন প্রতিদিন, তা প্রতিদিনই চর্চা করুন। ফেসবুকে লেখালেখি থেকে শুরু করে ই-মেইলের লেখার মধ্যেও যা শিখছেন, তা প্রয়োগ করতে চেষ্টা করুন। ফেসবুকে লেখালেখি কিংবা খুদে বার্তা লেখার সময় ‘শর্টকাটে’ লেখার অভ্যাস না করাই ভালো। অনলাইনে লেখালেখির ক্ষেত্রে গ্রামারলি, জিনজার সফটওয়্যারসহ বিভিন্ন অ্যাপস-সফটওয়্যার-ওয়েবসাইটের সহায়তায় নির্ভুল বাক্য লেখায় সহযোগিতা নিন।
ম্যাগাজিনগুলোতে লেখা পাঠান
ইউটিউব ও কোর্সেরার মতো (www.coursera.org) ইংরেজি লেখার উন্মুক্ত কোর্সগুলো থেকেও লেখালেখি শিখতে পারেন। লেখালেখির সময় মনে মনে বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ করে লিখবেন না। লেখায় সাবলীলতা আনার জন্য ‘লিঙ্কিং ওয়ার্ডস’ ও ‘ফ্রেজ’ ব্যবহারে গুরুত্ব দিন। বৈচিত্র্যময় লেখালেখির জন্য ভালো মানের দেশি-বিদেশি ম্যাগাজিনগুলোর মতামত পাতায় লেখা পাঠানো শুরু করুন। হয়তো শুরুতে ছাপা হবে না, তবু চেষ্টা চালিয়ে যান। ছাপা হলে সম্পাদক কোন অংশগুলো কীভাবে সম্পাদনা করেছেন, সেটা লক্ষ করুন। বন্ধুবান্ধব বা সহকর্মীদের মধ্যে যাঁরা ভালো ইংরেজিতে লেখালেখি করেন, তাঁদের কাছ থেকে নির্দ্বিধায় পরামর্শ নিন।
গ্রন্থনা: জাহিদ হোসাইন খান
সূত্রঃ প্রথম আলো
নিয়মিত ইংরেজিতে লেখা হয় না বলেই আমরা অনেকে ইংরেজি লিখতে ভয় পাই। এই দুর্বলতা কাটানোর প্রথম এবং সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো প্রতিদিন লেখা। নিয়ম করে প্রতিদিন অন্তত ৩০০ শব্দে কিছু না কিছু লিখুন। যেকোনো বিষয়ে সকালে কিংবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে লিখে ফেলুন। প্রথম দিকে লেখালেখির শুরুতে হয়তো কিছুটা জড়তা থাকবে। টানা ১০ দিন লিখুন, দেখবেন ধীরে ধীরে এই জড়তা কেটে গেছে।
ব্যাকরণে মনোযোগ দিন
ইংরেজিতে লেখালেখির সময় প্রথম থেকেই ব্যাকরণে মনোযোগ দিন। দুর্বল ব্যাকরণ-জ্ঞান অনেক সাবলীল লেখাকেও দুর্বোধ্য করে দেয়। প্রতিদিন ইংরেজি ব্যাকরণের দুই থেকে তিনটি নিয়ম আত্মস্থ করতে চেষ্টা করুন। উদাহরণসহ বুঝে ব্যাকরণ পড়ুন, মুখস্থ করবেন না। একটি ভালো ইংরেজি ব্যাকরণ বইকে ‘রেফারেন্স’ হিসেবে কাজে লাগাতে পারেন।
নিয়মিত ইংরেজি পত্রিকা পড়ুন
বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনার বাইরে ইংরেজি দৈনিক পড়ার অভ্যাস করুন। পত্রিকা পড়ার অভ্যাস যেমন আপনার বুদ্ধিবৃত্তিক দক্ষতা বাড়াবে, তেমনি লেখালেখির জন্য অনেক নতুন নতুন বিষয় খুঁজে পাবেন। প্রথম দিকে হয়তো অনেক শব্দের অর্থ বুঝবেন না, বুঝতে সময় লাগবে। টানা দুই সপ্তাহ পড়ুন, দেখবেন এরপর ব্যাপারটা আয়ত্তে এসে যাবে। দু-একটা শব্দের অর্থ না জানলেও বাক্যের ভাবার্থটা আপনি ধরতে পারবেন। নিয়মিত পাঠাভ্যাস আপনার লেখার ওপর ধীরে ধীরে প্রভাব ফেলবে।
বিষয়ভিত্তিক সাময়িকী-নিবন্ধ পড়ুন
টাইম ম্যাগাজিন, রিডার্স ডাইজেস্ট, দ্য ইকোনমিস্টসহ স্বনামধন্য ইংরেজি ম্যাগাজিন বা জার্নালে আপনার পছন্দসই নিবন্ধ পড়ার অভ্যাস করুন। ম্যাগাজিনগুলোতে যে ঢঙে লেখা হয়, তা নিজের লেখার ক্ষেত্রে প্রয়োগ করুন। টানা চার সপ্তাহ এমন অভ্যাস করলে নিজের লেখার মধ্যে কী কী পরিবর্তন আসছে, তা নিজেই টের পাবেন।
স্রেফ লেখার জন্য লেখা নয়
দিস্তাভরা কাগজে লিখলেন, আর কী ভুলভ্রান্তি হলো, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করলেন না, তাহলে হবে না। ভুলগুলো থেকেই যাবে। এ ক্ষেত্রে প্রতিদিন যা লিখছেন, তা ভালো ইংরেজি জানেন-বোঝেন, এমন কাউকে পড়ার অনুরোধ করতে পারেন। তাঁর কাছ থেকে মতামত নিয়ে কী কী দুর্বলতা ও ভুল আছে, তা শুধরে নিন। যদি এমন কাউকে না পান, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের শিক্ষককে অনুরোধ করতে পারেন। কী কী ভুল হচ্ছে, সেদিকে খেয়াল রাখুন, ভুল শুধরানোর চেষ্টা করুন। writeandimprove.com ওয়েবসাইট থেকে উন্মুক্ত লেখালেখির চর্চা ও কী ভুল হচ্ছে, তা জানার চেষ্টা করতে পারেন।
শব্দভান্ডার বিস্তৃত করুন
আমরা লেখালেখির ক্ষেত্রে খুব প্রচলিত শব্দগুলো ব্যবহার করি। ইংরেজিতে সাবলীল লেখালেখির জন্য বহুমাত্রিক শব্দ ব্যবহারের দিকে মনোযোগী হোন। একই বাক্য বা একই গঠনের বাক্য বারবার না লিখে শব্দের বৈচিত্র্য ব্যবহার করে খুব ছোট ও সংক্ষিপ্ত লেখাকেও আকর্ষণীয় করে তোলা যায়। প্রতিদিন চেষ্টা করুন নতুন পাঁচ থেকে আটটি শব্দ আত্মস্থ করতে। শুরুতেই জিআরই-জিম্যাট পরীক্ষার শব্দভান্ডারগুলো না শিখে ইন্টারনেট থেকে কার্যকর শব্দগুলো খুঁজে নিন। টানা দুই মাস শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ করার পেছনে সময় দিন। যে শব্দগুলো শিখবেন, তা সকালে ঠিক করে নিন, সারা দিন মনে মনে তা স্মরণ করুন। কয়েকবার সেই শব্দগুলো লিখলে মনে রাখা সহজ হবে।
সুন্দর বাক্য লেখা শিখুন, ভিন্নতা তৈরি করুন
উচ্চশিক্ষার জন্য আবেদনপত্র, স্টেটমেন্ট অব পারপাসসহ বিভিন্ন থিসিস পেপার ও অ্যাসাইনমেন্ট লেখার জন্য সুন্দর বাক্য লেখার অভ্যাস করুন। ইন্টারনেট ঘেঁটে এমন কিছু উদাহরণ (টেমপ্লেট) দেখে বাক্যগঠনরীতি শিখতে পারেন। একই বাক্যকে নানাভাবে লেখার চর্চা করুন। এভাবে ছয় সপ্তাহ অভ্যাস করুন, দেখবেন লেখালেখিতে পরিবর্তন এসে গেছে। owl.english.purdue.edu ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন বাক্যগঠনরীতি সম্পর্কে ধারণা পাবেন।
অনুসরণ করুন, অনুধাবন করুন
আপনি যে লেখকের লেখা পছন্দ করেন, তাঁকে অনুসরণ করে লেখালেখির চর্চা করুন। সেই লেখকের ভাবনাকে অনুধাবন করার চেষ্টা করুন। যতক্ষণ নিজের লেখাটা মনঃপূত না হচ্ছে, ততক্ষণ চর্চা চালিয়ে যান। কোনো কিছু লেখার আগে কী লিখবেন, তার একটি মানচিত্র মাথায় সাজিয়ে নিন। সেইভাবে ভাগ ভাগ করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লেখার অভ্যাস রপ্ত করুন।
প্রতিদিন যা শিখছেন, প্রতিদিনই তা চর্চা করুন
যা শিখছেন প্রতিদিন, তা প্রতিদিনই চর্চা করুন। ফেসবুকে লেখালেখি থেকে শুরু করে ই-মেইলের লেখার মধ্যেও যা শিখছেন, তা প্রয়োগ করতে চেষ্টা করুন। ফেসবুকে লেখালেখি কিংবা খুদে বার্তা লেখার সময় ‘শর্টকাটে’ লেখার অভ্যাস না করাই ভালো। অনলাইনে লেখালেখির ক্ষেত্রে গ্রামারলি, জিনজার সফটওয়্যারসহ বিভিন্ন অ্যাপস-সফটওয়্যার-ওয়েবসাইটের সহায়তায় নির্ভুল বাক্য লেখায় সহযোগিতা নিন।
ম্যাগাজিনগুলোতে লেখা পাঠান
ইউটিউব ও কোর্সেরার মতো (www.coursera.org) ইংরেজি লেখার উন্মুক্ত কোর্সগুলো থেকেও লেখালেখি শিখতে পারেন। লেখালেখির সময় মনে মনে বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ করে লিখবেন না। লেখায় সাবলীলতা আনার জন্য ‘লিঙ্কিং ওয়ার্ডস’ ও ‘ফ্রেজ’ ব্যবহারে গুরুত্ব দিন। বৈচিত্র্যময় লেখালেখির জন্য ভালো মানের দেশি-বিদেশি ম্যাগাজিনগুলোর মতামত পাতায় লেখা পাঠানো শুরু করুন। হয়তো শুরুতে ছাপা হবে না, তবু চেষ্টা চালিয়ে যান। ছাপা হলে সম্পাদক কোন অংশগুলো কীভাবে সম্পাদনা করেছেন, সেটা লক্ষ করুন। বন্ধুবান্ধব বা সহকর্মীদের মধ্যে যাঁরা ভালো ইংরেজিতে লেখালেখি করেন, তাঁদের কাছ থেকে নির্দ্বিধায় পরামর্শ নিন।
গ্রন্থনা: জাহিদ হোসাইন খান
সূত্রঃ প্রথম আলো
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন